
শনিবার পুলিশের কাছে আটক হন তিনি। আটদিনব্যাপী জিজ্ঞাসাবাদের পর পুলিশ ৭ শীর্ষ কর্মকর্তাসহ তিন সরকারি কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতা পায় বলে জানিয়েছে দেশটির গণমাধ্যম আরব টাইমস অনলাইন। ওই কর্মকর্তারা ঘুষ এবং উপহারের বিনিময়ে তাকে বিশেষ সুবিধা দিয়েছিল বলে জানানো হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদে মানবপাচারের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বেরিয়ে এসেছে বলে জানিয়েছেন দেশটির উপ-প্রধানমন্ত্রী আনাস আল-সালেহ। তবে এ বিষয়ে এখনও কিছু স্পষ্ট করেননি তিনি।
এ ঘটনায় সরকারি কর্মকর্তা ও প্রভাবশালী- যেই হোক না কেন তাদের বিচারের আওতায় আনার হুঁশিয়ারি দেন সালেহ। কাজী পাপুলের বিরুদ্ধে আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন ১১ প্রবাসী বাংলাদেশি। তাদের অভিযোগ, ভিসা ও আকামা নবায়নের নামে তাদের কাছ থেকে অর্থ নিয়েছিল কাজী পাপুল।
আরব টাইমস জানিয়েছে, তিনি সম্প্রতি বিভিন্ন দেশের কয়েকটি ব্যাংকে কয়েক লাখ কুয়েতি দিনার হস্তান্তর করেছেন। অর্থ ও মানবপাচারের মামলায় নাম উঠে আসার পর কর্মকর্তাদের মোটা অঙ্কের ঘুষ দেন তিনি।
বাংলাদেশি এমপি’র সঙ্গে কুয়েতের যারা জড়িত, তাদেরও নাম প্রকাশের দাবি জানিয়েছেন দেশটির সংসদ সদস্য আবদুল করিম আল-কানদারি।
More Stories
দেশব্যাপী বোমা হামলার ১৫ বছর আজ
টেকনাফে সিনহা হত্যায় ১৬ আগস্ট গণশুনানি
করোনার নমুনা পরীক্ষার ফি প্রত্যাহার চায়: ড্যাব