প্রত্যক্ষদর্শী ও পরিবারের অভিযোগ, মঙ্গলবার বিকেলে তাস খেলার অপরাধে কোটালীপাড়া থানার এএসআই শামীম হাসান হাটু দিয়ে নিখিলের পিঠে বার বার আঘাত করে মেরুদন্ড ভেঙ্গে দেয়। প্রথমে তাকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল ও পরে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে নেয়া হলে পরদিন বিকেলে মৃত্যু হয় তার।
শুক্রবার বিকেলে ঘটনার তদন্তে গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ছানোয়ার হোসেন কোটালীপাড়ার রামশীল গ্রামে যান। এ সময় তদন্তের কথা জানিয়ে পুলিশের কেউ জড়িত থাকলে নেয়ার কথা জানান তিনি। এ ঘটনার পর থেকেই ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী। পুলিশের এমন অমানবিক আচরণে ক্ষুদ্ধ জনপ্রতিনিধিরাও।
More Stories
অবশেষে কৃষক নিখিল হত্যায় গ্রেপ্তার অভিযুক্ত পুলিশের এএসআই ও সোর্স