
করোনাভাইরাসের সংক্রমণে আক্রান্ত হয়ে মারা যাওয়া ব্যক্তির শরীরে তিন ঘণ্টা পর আর ভাইরাসের কার্যকারিতা থাকে না। একই সঙ্গে করোনায় মৃত হিসেবে আলাদা কোনো কবরস্থান নির্দিষ্ট করার দরকার নেই। নিয়ম অনুযায়ী মৃতদেহের সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে বডি ব্যাগ বা তা না পাওয়া গেলে পলিথিনে মুড়িয়ে মনোনীত কবরস্থান বা পারিবারিকভাবে নির্ধারিত স্থানে দাফন করা যাবে। শুধু করোনায় মৃত হিসেবে আলাদা কোনো কবরস্থান নির্দিষ্ট করার দরকার নেই। পারিবারিক কবরস্থানেই এই মৃতদেহ দাফন করা যাবে এবং অন্য ধর্মের জন্য সৎকার করা যাবে।
তিনি বলেন, “বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলেছে, এটা প্রমাণিত হয়নি মৃত ব্যক্তির কাছ থেকে অন্য ব্যক্তির দেহে করোনাভাইরাস ছড়িয়েছে। মৃতদেহ সৎকার করতে তিন-চার ঘণ্টা সময় লেগেই যায়। তিন ঘণ্টা পর মৃত ব্যক্তির শরীরে এই ভাইরাসের আর কার্যকারিতা থাকে না। সে জন্য মৃতদেহ থেকে ভাইরাস ছড়ানোর কোনো আশঙ্কা নেই।বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) বলেছে, এটা প্রমাণিত হয়নি মৃত ব্যক্তির কাছ থেকে অন্য ব্যক্তির দেহে করোনাভাইরাস ছড়িয়েছে। মৃতদেহ সৎকার করতে তিন-চার ঘণ্টা সময় লেগেই যায়। তিন ঘণ্টা পর মৃত ব্যক্তির শরীরে এই ভাইরাসের আর কার্যকারিতা থাকে না। সে জন্য মৃতদেহ থেকে ভাইরাস ছড়ানোর কোনো আশঙ্কা নেই। মুসলিম ধর্মাবলম্বীরা কবরস্থানে কিংবা পারিবারিক কবরস্থানে মৃতদেহ দাফন করতে পারবেন। অন্য ধর্মাবলম্বীরাও তাঁদের বিধি অনুযায়ী যেকোনো জায়গায় মৃতদেহের সৎকার করতে পারবেন।”
তিনি বলেন, ‘করোনায় মৃত ব্যক্তির দাফন, সৎকার বা ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা স্বাস্থ্যসেবা অধিদপ্তরের (ডিজিএইচএস) ওয়েবসাইটে রয়েছে। তবু বিশেষভাবে সবার অবগতির জন্য বলতে চাই, মৃতদেহ নিজ নিজ ধর্মীয় বিধি অনুযায়ী সতর্কতা অবলম্বন করে দাফন বা সৎকার করা যায়।’
More Stories
দেশব্যাপী বোমা হামলার ১৫ বছর আজ
টেকনাফে সিনহা হত্যায় ১৬ আগস্ট গণশুনানি
করোনার নমুনা পরীক্ষার ফি প্রত্যাহার চায়: ড্যাব